নবম (৯ম) শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ৩য় সপ্তাহ ২০২২ আপনি কি নবম (৯ম) শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ ৩য় (তৃতীয়) সপ্তাহ ১০০% নির্ভুল অনুসন্ধান করে চলেছেন? তবে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাত অধিদপ্তর থেকেত আপনাদের তৃতীয় সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ইতিমধ্যে প্রকাশ করেছে।
নবম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ৩য় সপ্তাহ
উপরোক্ত চিত্রের মাধ্যমে আপনি দেখতে পাচ্ছেন নবম শ্রেণির বাংলা অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমাধান ২০২২ এ কি কি বিষয়াবলী রয়েছে। এবার আমরা সমাধান দেখে নিই।
৯ম শ্রেণি বাংলা এসাইনমেন্ট উত্তর তৃতীয় সপ্তাহ ২০২২
ইতিমধ্যে আপনার কাঙ্খিত বাংলা এসাইনমেন্টের উত্তর সমাধান ২০২২ ৩য় (তৃতীয়) সপ্তাহ প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান এখান থেকে শুরু হচ্ছে।
শিরোনাম: বইপড়ার অভ্যাস গঠনে লাইব্রেরির গুরুত্ব বিশ্লেষণ
লাইব্রেরির পরিচয়
লাইব্রেরি বা প্রকৃত অর্থে “পাঠাগার” হলো বই, পুস্তিকা ও অন্যান্য তথ্য সামগ্রির একটি সংগ্রহশালা, যেখানে পাঠকের প্রবেশাধিকার থাকে এবং পাঠক সেখানে পাঠ, গবেষণা কিংবা তথ্যানুসন্ধান করতে পারেন।
যে ধরণের বই পড়তে ভালো লাগে
শুরু থেকে পড়াশোনার পাশাপাশি লাইব্রেরি সংগ্রহে থাকা অতিরিক্ত কিছু বই আমার পড়তে খুব ভালো লাগে। এখন অনেক বই আছে আমার সংগ্রহে। রূপকথা, উপকথা, গোয়েন্দা, মুক্তিযুদ্ধ, ছড়া, কবিতা, ইতিহাস, সাধারণ জ্ঞান, সায়েন্স ফিকশন, ভ্রমণকাহিনি ইত্যাদি।
ভ্রমণকাহিনির মধ্যে আছে ‘দেশে বিদেশে’, ‘পথে প্রবাসে’, ‘জাপান যাত্রীর পত্র’, ‘বিলাতে সাড়ে সাতশ দিন’, ‘মোটরযোগে রাঁচি সফর’ ইত্যাদি। রূপকথা, মুক্তিযুদ্ধ, ভ্রমণকাহিনি পড়তে আমার বেশি ভালো লাগে।
লাইব্রেরির প্রয়োজনীয়তা
লাইব্রেরি তথ্যভাণ্ডার ও জ্ঞানচর্চার সর্বোত্তম স্থান। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে লাইব্রেরি হয়েছে সমৃদ্ধ এবং দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। বর্তমানে পাঠাগারে দুই মাধ্যমে বই থাকে-সফ্ট কপি, যা পিডিএফ আকারে পড়া যায় এবং হার্ড কপি, যা ছাপানো বই।
ই-লাইব্রেরি হলো অনলাইনে বই পড়ার মাধ্যম। অনলাইন পেজগুলোতে ফ্রি অথবা টাকার বিনিময়ে বই পড়া যায়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই দেশি-বিদেশি লেখকের বই পড়া যায়, যা সহজলব্ধ হওয়ায় খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
অন্যদিকে লাইব্রেরিগুলোতে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার বই ছাড়াও জনপ্রিয় লেখকদের বই, পত্রিকা, অভিধানসহ নানা বিষয়ের বই রয়েছে। তবে সব বই সংরক্ষণ করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল।
তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর লাইব্রেরিতে শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী বই সংগৃহীত থাকে না, যার ফলে ই-লাইব্রেরির ওপর বেশি নির্ভরশীল হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। তাই প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব ই-লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। বইয়ের যথাযথ সংরক্ষণই পারে শিক্ষাব্যবস্থায় জ্ঞানচর্চা বাড়াতে। সুতরাং লাইব্রেরির প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম
নিজের দেখা একটি লাইব্রেরির বিবরণ
প্রিয় শিক্ষার্থীরা এটা তোমাদের নিজের অভিজ্ঞতা থেকে লিখবে। তোমাদের আশেপাশে যদি কোনো লাইব্রেরি থাকে তবে ঐ লাইব্রেরি দেখতে কেমন,
বই গুলো কেমন ভাবে গুছানো আছে, কি কি বইয়ের সমাহার রয়েছে ইত্যাদি নিয়ে এই পয়েন্ট তোমরা নিজেদের অভিজ্ঞতা থেকে লিখবে। তারপর ও যদি তোমরা কমেন্ট বক্সে আমাকে বলো তবে লিখতে পারি।