বাংলা সাহিত্যের বিখ্যাত উপন্যাস ও রচয়িতা
➡️প্যারীচাঁদ মিত্র–
আলালের ঘরের দুলাল (বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস)
➡️বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়–
দুর্গেশনন্দিনী (বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস),
কপালকুণ্ডলা (বাংলা সাহিত্যের প্রথম রােমান্টিক উপন্যাস),
বিষবৃক্ষ
➡️কাজী নজরুল ইসলাম–
বাঁধনহারা (বাংলা সাহিত্যের পত্রোপন্যাস উপন্যাস এবং কাজী নজরুল ইসলামের প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস),
মৃত্যুক্ষুধা,
কুহেলিকা।
➡️ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়–
কল্পতরু (বাংলা সাহিত্যের প্রথম ব্যঙ্গ উপন্যাস)
➡️হ্যানা ক্যাথারিন ম্যালেন্স–
‘ফুলমণি ও করুণার বিবরণ
➡️কালীপ্রসন্ন সিংহ–
হুতুম প্যাচার নকশা
➡️ মীর মশাররফ হােসেন–
বিষাদসিন্ধু,
গাজী মিয়ার বস্তানী,
বিবি কুলসুম
➡️রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর–
গােরা,
চোখের বালি,
যােগাযােগ,
শেষের কবিতা
➡️শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়–
চরিত্রহীন,
দেবদাস,
শ্রীকান্ত,
শেষপ্রশ্ন,
গৃহদাহ
➡️বেগম রােকেয়া
পদ্মরাগ,
সুলতানার স্বপ্ন
➡️বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়–
পথের পাঁচালী,
আরণ্যক,
অপরাজিত
➡️মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়–
পদ্মানদীর মাঝি,
পুতুল নাচের ইতিকথা,
দিবারাত্রির কাব্য,
চিহ্ন।
➡️তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়–
হাঁসুলি বাঁকের উপকথা,
কবি।
➡️জীবনানন্দ দাশ–
মাল্যবান
➡️শামসুর রাহমান–
অক্টোপাস
➡️জসীমউদ্দীন –
বােবা কাহিনী
➡️হরপ্রসাদ শাস্ত্রী–
বেনের মেয়ে
➡️অদ্বৈত মল্লবর্মণ–
তিতাস একটি নদীর নাম
➡️বুদ্ধদেব বসু-
রাত ভর বৃষ্টি,
তিথিডাের
➡️সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ–
লালসালু,
কাঁদো নদী কাঁদো,
চাঁদের অমাবস্যা।
➡️শওকত ওসমান–
ক্রীতদাসের হাসি,
জাহান্নাম হইতে বিদায়।
➡️প্রমথনাথ বিশী–
কেরী সাহেবের মুন্সি
➡️বিমল মিত্র–
কড়ি দিয়ে কেনা,
সাহেব-বিবি-গােলাম
➡️যাযাবর– দৃষ্টিপাত
➡️আবু ইসহাক–
সূর্যদীঘল বাড়ি
➡️রশীদ করীম–
মায়ের কাছে যাচ্ছি,
আমার যত গ্লানি,
উত্তম পুরুষ।
➡️বনফুল–
মৃগয়া
➡️শামসুদ্দীন আবুল কালাম–
কাশবনের কন্যা
➡️আবু জাফর শামসুদ্দীন–
পদ্মা মেঘনা যমুনা
➡️অন্নদাশঙ্কর রায়–
সত্যাসত্য
➡️শহীদুল্লা কায়সার–
সংশপ্তক,
সারেং বৌ
➡️আখতারুজ্জামান ইলিয়াস–
খােয়াবনামা,
চিলেকোঠার সেপাই
➡️জহির রায়হান–
শেষ বিকালের মেয়ে,
বরফ গলা নদী,
আরেক ফাল্গুন,
হাজার বছর ধরে।
➡️সৈয়দ শামসুল হক–
খেলারাম খেলে যা,
নিষিদ্ধ লােবান,
নীল দংশন
➡️আল মাহমুদ–
উপমহাদেশ।
➡️আনােয়ার পাশা–
রাইফেল রােটি আওরাত
➡️নজিবর রহমান সাহিত্যরত্ন–
আনােয়ারা
➡️মােজাম্মেল হক–
জোহরা
➡️কাজী ইমদাদুল হক –
আব্দুল্লাহ
➡️নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরাণী–
রূপজালাল (আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস)
➡️সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়–
প্রথম আলাে,
সেই সময়,
পূর্ব-পশ্চিম
➡️সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ–
অলীক মানুষ
➡️শওকত আলী–
প্রদোষে প্রাকৃতজন,
ওয়ারিশ,
দলিল,
যাত্রা
➡️হাসান আজিজুল হক–
আগুনপাখি
➡️আলাউদ্দীন আল আজাদ–
তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
➡️শীর্ষেন্দু মুখােপাধ্যায়–
দূরবীণ,
মানবজমিন
➡️মাহমুদুল হক–
খেলাঘর
➡️আহমদ ছফা-
একজন আলী কেনানের উত্থান-পতন,
অলাতচক্র,
ওঙ্কার,
অর্ধেক নারী অর্ধেক ঈশ্বরী,
যদ্যপি আমার গুরু,
গাভী বৃত্তান্ত
➡️হুমায়ুন আজাদ–
পাক সার জমিন সাদ বাদ,
ছাপ্পান্নো হাজার বর্গমাইল
➡️হুমায়ূন আহমেদ–
নন্দিত নরকে,
শঙ্খনীল কারাগার,
জোৎস্না ও জননীর গল্প’,
১৯৭১,
অনিল বাগচীর একদিন,
শ্যামল ছায়া,
আগুনের পরশমণি
➡️রিজিয়া রহমান–
বং থেকে বাংলা
➡️সমরেশ মজুমদার–
সাতকাহন,
উত্তরাধিকার
➡️সেলিনা হােসেন–
কাঠকয়লার ছবি,
নীল ময়ূরের যৌবন,
হাঙর নদী গ্রেনেড,
নিরন্তর ঘণ্টাধ্বনি,
পােকা মাকড়ের ঘর বসতি।
➡️মুহম্মদ জাফর ইকবাল–
আমার বন্ধু রাশেদ
➡️হুমায়ূন কবির–
নদী ও নারী
➡️সৈয়দ ইসমাইল হােসেন সিরাজী–
রায় নন্দিনী
➡️নীলিমা ইব্রাহীম–
বিশ শতকের মেয়ে
➡️আবুল ফজল–
চৌচির।
➡️সৈয়দ মুজতবা আলী –
শবনম,
অবিশ্বাস্য (তিনি “টুনি মেম’, পঞ্চতন্ত্র’, ময়ূরকণ্ঠ’ নামে রম্যরচনা করেছেন।)
➡️সংকলন-মোস্তাফিজার মোস্তাক